সম্প্রতি নিউ ইয়র্ক -এ ভাষণ দিতে গিয়ে ছুরিবিদ্ধ হয়েছেন প্রখ্যাত লেখক সলমন রুশদি।

সম্প্রতি নিউ ইয়র্ক -এ ভাষণ দিতে গিয়ে ছুরিবিদ্ধ হয়েছেন প্রখ্যাত লেখক সলমন রুশদি।

আক্রমণকারীর নাম হাদি মাতার। জানেন কী, কে এই হাদি মাতার? রইলো তার বিষয়ে কয়েকটি তথ্য।

আক্রমণকারীর নাম হাদি মাতার। জানেন কী, কে এই হাদি মাতার? রইলো তার বিষয়ে কয়েকটি তথ্য।

প্রাথমিক ভাবে হামলাকারীর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে মনে করা হচ্ছে যে সে শিয়া চরমপন্থী।

প্রাথমিক ভাবে হামলাকারীর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে মনে করা হচ্ছে যে সে শিয়া চরমপন্থী।

ইরানের ইসলামিক রেভিলিউশনারি গার্ড তথা IRGC-এরও সমর্থক সে।

ইরানের ইসলামিক রেভিলিউশনারি গার্ড তথা IRGC-এরও সমর্থক সে।

 তার ফোনের মেসেজিং অ্যাপে ইরানের প্রাক্তন কমান্ডার কাসিম সুলেমানির ছবি পাওয়া গিয়েছে।

 তার ফোনের মেসেজিং অ্যাপে ইরানের প্রাক্তন কমান্ডার কাসিম সুলেমানির ছবি পাওয়া গিয়েছে।

হাদির আস্তানায় তল্লাশি চালিয়ে তদন্তকারীরা বেশ কিছু নথিপত্র উদ্ধার করেছেন। হাদি ভুয়ো নথিপত্রের সাহায্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়েছিলেন বলেও প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে।

রুশদির বক্তৃতা শুরু হওয়ার ঠিক আগে লাফিয়ে মঞ্চে উঠেছিল হাদি। এরপর দ্রুত সে এগিয়ে গিয়ে পরপর ছুরির কোপ বসাতে থাকে।

এমনই অতর্কিত ছিলো এই আক্রমণ যে হাদির ছুরির আঘাতে আহত হন রুশদির সাক্ষাৎকারী হেনরি রিসেও।

এমনই অতর্কিত ছিলো এই আক্রমণ যে হাদির ছুরির আঘাতে আহত হন রুশদির সাক্ষাৎকারী হেনরি রিসেও।

প্রসঙ্গত, উপন্যাস ‘দ্য স্যাটানিক ভার্সেস’ লেখার জন্য ১৯৮৯ সালে রুশদিকে খুনের ফতোয়া জারি করেছিল ইরানের শীর্ষ ধর্মীয় নেতা আয়াতোল্লা খোমেইনি। 

ধন্যবাদ

ধন্যবাদ